ব্রেড সপ্তাহ ধরে অপেক্ষায় আছে তার মা বাসায় আসবে, ১৮ বছরের সব ছেলেরাই
তার মাকে খুব মিস করে কিন্তু ব্রেডের ব্যপারটা একটু অন্য রকম। গত এক বছর
ধরে ব্রেড তার মা চেরিকে একটু অন্যভাবে দেখে আসছে। তার মা সব সময়ই সুন্দরি
কিন্তু এই ব্যপারটা ব্রেড আগে খেয়াল করে নাই।
ব্রেডের বড় বোন এমিলি গত সপ্তাহের ছুটিতে বাড়িতে এসেছিল। এমিলিও অনেক সুন্দরি। সে সব সময় আটসাট পোশাক পড়ে থাকে। তার ফিগার কম করে ৩৬-২৬-৩৬। তার ছোট স্কার্ট এবং আটসাট টপস দেখে দারুন লাগে। বোনের জুসি ঠোট স্টবেরির মতো চুল এবং সুন্দর মুখ সব মিলিয়ে সে দারুন সেক্সি।কিন্তু তার মা চেরি ঠিক অন্যরকমের। স্বামী তাকে ডিভোর্স দেবার পর বিজেন্স নিয়ে ডিগ্রী করে এখন সফল কর্পোরেট। মা সব সময় খুব স্মার্ট জামা কাপড় পড়েশরীরের প্রতি যত্ন নেয়। প্রতিদিন জীমে যায়।তার সুন্দরচুল গুলো সেক্সি লাল। তার আকর্ষনীয় ঠোট, সুন্দর উরো সব কিছু দেখে বোঝার উপায় নেই যে মা দুই সন্তানের জননী এবং তার বয়স ৪০।
মায়ের বয়স যখন ১৯ ছিল তখন নিশ্চয় এমিলির
মতোই ছিল। মায়ের সবচেয়ে সুন্দর হলো তার গর্বিত দুটি মাই।ব্রেড একদিন
গোপনে তার মায়ের ব্রাটা দেখেছিল। তার ব্রাটা ৪০ডি, সবচেয়ে বড় কথা হলো এত
বড় দুটি মাই কিন্তু এখনো নুয়ে পড়েনি, এখনো টনটনে আছে একে বারে পারফেক্ট।
মাই এর বড় বোটা দুটো সব সময় মাথা উচু করে থাকে।মাস ছয়েক আগে ব্রেড যখন
তার মাকে নেংটা দেখেব্রেড তখন বিশ্বাসই করতে পারছিলনা, এত বড় সুন্দর মাই
তার জীবনে আর দেখেনি। শরীরের সাথে সামাঞ্জস্য রেখে বুকের কাছে স্ফিত হয়ে
আছে। যখনই তার মা ব্রেডের সামনা সামনি হচ্ছে তখন তার মায়ের মাই নিয়ে চিন্তা
ছাড়া আর কিছু মাথায় আসে না। মা সব সময় সেক্সিই যেন থাকে।
তার চারপাশে কাজের সময় এটা ব্রেডকে পাগল করে তুলে। মাও চায় যেন তার ছেলে এই ব্যপারে আর উৎসাহিত হয়ে উঠুক।একটা সময় দুজনেরই দুজনকে বুঝতে পারে।কিছু দিন পরে ব্রেডের কল্পনা করেসে তার মায়ের তানপুরার মতো পাছাআপেলের মতো উরো এবং ব্লাউজ খুলে তার পারফেক্ট দুধ দেখতে পায়।ব্রেড নিজকে আবিস্কার করতে পারে মায়ের সাথে একই বাথ টবে গুসল করছে এবং তারা দুজনে চোখে চোখ রেখে কথা বলছে।
চেরি খুবই কামুক স্বভাবের, ব্রেড তার মায়ের এই স্বভাবটি একই ভাবে সব সময় দেখতে পায়। তবু এটা নতুন একটা সমস্যা তৈরি করে। ব্রেড তার মায়ের দিকে এখন কামুক দৃষ্টি দিতে শুরু করে।তার মায়ের কামুক চাহনি,তার মায়ের স্নেহের জড়িয়ে ধারা সব মিলিয়ে ব্রড এক মোহের মধ্যে আছে। মাঝে মাঝে যখন তার মা তাকে জড়িয়ে ধরে তখন তার বাড়াটা এমনিতেই জেগে উঠে এমন কি তার মায়ের চোখে চোখ পড়তেই তার শিহরন জাগে।ব্রড চায় সব কিছু যেন স্বাভাবিক থাকে কিন্তু তার মায়ের সামনে স্বাভাবিক থাকতে পারে না। তার মা ব্যবসার জন্য তিন দিনের জন্য বাইরে যাবে তাই ব্রেড চাচ্ছে তার মাকে একটু বেশি দেখে নিতে, একটু বেশি ছুয়ে দিতে,তার মাকে একটু বেশি জড়িয়ে ধরতে।
ব্রড সবার সাথেই মিশতে পারে কিন্তু তবু সে একা তার কোন মেয়েকেই তার মায়ের চেয়ে বেশি আকর্ষনীয় মনে হয় না। ব্রডের উচ্চতা ৫ফুট ৯ইঞ্চি কিন্তু তার তার পেশিবহুল দেহ। ইদানিং তার ওজনও অনেক হয়েছে।তার ছেটে রাখা বাদামী চুল, তার নীল চোখসুন্দর হাসি দিয়ে সে যে কোন মেয়েকে পাগল করে দিতে পারে কিন্তু ব্রড তার সব কিছু কেবল একজনের জন্য রেখেছেআর তিনি হচ্ছেন তার জন্মদাতা মা।ব্রেডের বোন এই সপ্তাহে বাড়ি আসে নাই। তার মা বিকালে ড্রাইভ করে মাত্র বাসায় ফিরল। ব্রড তাকে দেখার জন্য আবার উতলা হয়ে আছে। আজ চেরি একটু আগেই বাসায় ফিরবে বলে জানিয়ে রাখলো। ব্রড তাদের জন্য স্কট এবং আলু রান্না করে রেখেছে। রাতে এই দিয়েই তাদের খাওয়া হবে।ঠিক ছয়টায় চেরি বাসায় ফিরলো। চেরি আজ ছোট একটা ব্লাউজ সহ মিনি স্কার্ট পড়ে বেড়িয়ে ছিল, পায়ে ছিল হাই হিল এবং কাল রঙ্গের একটা জ্যাকেট। তার লাল লিভস্টিক দেয়া ঠোটে একটা হাসি লেগেই থাকে এই হাসির সৌন্দর্য হাজার শব্দ দিয়েও বুঝানো সম্ভব নয়।বাসায় ঢুকেই দুই হাত প্রসারিত করে দিল ব্রেডের দিকে।আজ সরাদিন তোমাকে দেখতে পাইনি, এসো তোমাকে একটু জড়িয়ে ধরি। ব্রেড তার পেশীবহুল হাত দিয়ে তার মাকে জড়িয়ে ধরে। মায়ের মুখটা তখন ছেলের বুকের সাথে মিশে আছে । মাও তার ছেলেকে দুই হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে আছে। মায়ের দেহ থেকে একটি নেশা ধরা গন্ধ আসছেমায়ের কয়েক গুছা চুল ব্রডের নাকে পড়ে আছে।
ব্রেড তার মাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে, মামনি আমিও সরাদিন তোমাকে খুব মিস করেছি। মা আদূরে গলায় বললআমিও তোমাকে খুব মিস করেছি সোনা। ব্রেড তার মাকে নিয়ে নানা রকম ভাবনা ভাবছিল, হঠাৎ তার খেয়াল হল ওহ মা আমাদের খাবার ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে, চেরি তার গ্লাসে কিছু ওয়াই ঢালতে ঢালতে বলল, কালকে ইউএন এর অফিসে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে, তার গ্লাসে ঢালার পর একটা গ্লাসে ছেলের জন্যও কিছু রেড ওয়াইন ঢেলে দিল। ওয়াইনে চুমুক দিয়ে আড় চোখে মা তার ছেলেকে একবার দেখে নিল। সে দিন দিন আরো সুদর্শন হচ্ছে। মা তাই ঠাট্টা করে জানতে চাইল, মমমমম বেবি তুমি তো দিন দিন আরো হেন্ডসাম হচ্ছে এই পর্য়ন্ত কয়টা মেয়ের সাথে প্রেম করেছ? ব্রেড তার কথায় হেসে দিল, চুপ কর মামনি তুমি না..। বলেই সে তার মায়ের পাশে গিয়ে বসলো। তখন তাদের রাতের খাবার খাওয়া শেষ। বাসন কোসন ধুয়ার সময় সে তার মায়ের দিকে কয়েক বার তাকাল। কিন্তু মামনি যেন বুঝতে না পারে তাই সরাসরি তাকাচ্ছে না।
এবার সোফায় বসে ব্রেড টিভি ছেড়ে দিল। একটা সিনেমা হচ্ছে তারা ভাবলো সিনেমাটা দেখা যায়। তাই চেরি পা দিয়ে তার জুতাটা দুরে ছুড়ে দিয়ে সোফায় বসলো। ব্রেড তার মায়ের আকর্ষনিয় পা এবং হাটুর দিকে একমনে তাকিয়ে থাকলো। মামনি যখন আরাম করে বসতে যাবে ব্রেড তার মাকে বলল। মামনি তোমার পাটা একটু বাড়িয়ে দাও আমি ম্যাসেজ করে দিচ্ছি।মামনি সাথে সাথে তার পাটা ছেলে কুলে তুলে দিল। তারও ইচ্ছা করছিল তার সুদর্শন ছেলের হাতে একটু আদর খেতে।সে সোফায় হেলান দিয়ে তার জ্যাকেটটা খুলে দিল। জ্যাকেট খুলে তার বড় মাই দুটু যখন ছেলের সামনে দুলছে, সে তার ছেলের দিকে তাকিয়ে একটু হাসলো। ব্রেড তার মায়ের সুন্দর দুধ দুটো এত কাছ থেকে দেখে যেন নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারেনি।জ্যাকেট ছাড়া মায়ের আটসাট টপসের ভেতরে মাই দুটো দেখে তার বাড়া দাড়িয়ে গেল এত সুন্দর মাই দেখে তো আর তার বাড়া না দাড়িয়ে কোন উপায় নাই।সোফায় হেলান দিয়ে মা তার ছেলের কাণ্ড কারখানা দেখছে সিনেমার দিকে তার নজর নাই। আহ দারুন লাগছে সোনা,একটু পরে তার চোখ বন্ধ করে দিল।ছেলের হাত পায়ের গোড়ালিতে খেলা করছে তার পায়ের মসৃন স্কিনমায়ের সুন্দর ঠোট চুল এসব দেখতে থাকে।মা যখন একটু নিচু হয়ে হেলান দিল তখন তার স্কার্টটা একটু উপরে উঠে গেল।মায়ের উড়ু দুটি এখন সে ভাল করেই দেখতে পাচ্ছে।এমনকি স্কার্টের উপরের ফিতা পর্যন্ত দেখতে পাচ্ছে।এসব দেখে সে আর ঠিক থাকতে পারছে না। তার বাড়া লাফালাফি শুরু করেছে এখন তার মায়ের পায়ের নিচে তার বাড়া গুতা দিচ্ছে। ব্রেড ভাবছে তার মামনি কি এই ব্যপারটা ধরতে পারবে? ছেলে আরো গরম হয়ে যাচ্ছে আর মামনি এটা ধরতে পেরে পা দিয়ে ছেলের বাড়াটা আর একটু চাপ দিয়ে চলেছে। এই অনভুতিটা ব্রডের ভাল লাগছে কিন্তু সে নিশ্চিন্ত হতে পারছে না যে মায়ের সাথে এসব করা ভাল হবে নাকি খারাপ।তার মামনি খুবই সেক্সি কিন্তু এটা যদি সে পছন্দ না করে তবে হয়তো আর কখনই তার সাথে কথা বলবে না। ব্রেড তার মায়ের মসৃন পায়ে ম্যাসেজ করে চলেছে গোড়ালি থেকে হাটু পর্যন্ত এবং তার মা অস্ফুট স্বরে বলল, মমমমম ব্রেড খুবই ভাল করছখুবই আরাম পাচ্ছি। মামনি তুমার কি ভাল লাগছে? মামনি তার চোখ না খুলেইমুখে মিষ্টি হাসি নিয়ে বলল, মমমম বেবি আহআমার মনে হয় তোমার সব কিছুই আমার ভাল লাগছে। ছেলে মায়ের জুসি ঠোটের দিকে তাকিয়ে ভাবছে এই ঠোট দুটিতে চুমি দিলে কেমন মজা লাগতো, আর এই সুন্দর ঠোটের ভেতরে আমার বাড়াটা যদি দিতে পারতাম!!!।
ছেলের হাত ধীরে ধীরে মায়ের হাটুতে চলে গেছে।আর একটু উপরে যেতে সাহস হচ্ছে না। সে তার মায়ের সমর্থনের অপেক্ষায় আছে। এবার আবার যখন একই জায়গায় বার বার ম্যাসেজ করছে মামনি তখন অস্ফুট স্বরে বলে, আহআহআতুমি তো হাটুতে ম্যাসেজ করেছ সোনা এবার একটু উপরে যাও। মামনির এই কথা শুনে তার বাড়াটা আরো শক্ত হতে থাকে। মামনি দিকে তাকিয়ে সে মুদ্ধ হয়, ব্রেড তার হাত আরো উপরে নিয়ে যায়।
তার মামনির উরুতে এখন ম্যাসেজ করতে করতে ভাবছে মামনি মনে হয় তাকে আমন্ত্রন জানাতে শুরু করেছে।আবার এও ভাবে তার মামনি কি বিষয় গুলো সহজ ভাবে নিচ্ছে নাকি মামনিও ছেলের অবস্থা বুঝতে পারছে। আজ যে করেই হোক এই সুযোগ ছাড়া ঠিক হবে না।তার হাত এখন আরো উপরে উঠে গেছে মায়ের দুটি উরুতে এখন হাত দিয়ে ম্যাসেজ করে চলেছে। হঠাৎ তার হাত একটু পেছনে নিয়ে যায় মায়ের পাছার কাছে। সরি মামনিসরি, মামনি আরামে আহআআআওহএমন শব্দ করছে কিন্তু ব্রেড বুঝতে পারছে না এটা কি সেক্সুয়াল নাকি অন্য কিছু।
ব্রেড সব কিছুই উপভোগ করছে এখন আর তার ভয়টা নাই। সে এখন আর কিছু ভাবছে না । ব্রেড এবার একটু সোজা হয়ে বসে মায়ের পাছাটা তার কোলে টেনে নিল।এখন দুজনের কেউ ই টিভির দিকে মনযোগ নাই, সিনেমাটা এখন ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক হিসেবে আছে….
tagged bangla choti, ma chele, ma zokhon ghumay, mayer bhoda,
ব্রেডের বড় বোন এমিলি গত সপ্তাহের ছুটিতে বাড়িতে এসেছিল। এমিলিও অনেক সুন্দরি। সে সব সময় আটসাট পোশাক পড়ে থাকে। তার ফিগার কম করে ৩৬-২৬-৩৬। তার ছোট স্কার্ট এবং আটসাট টপস দেখে দারুন লাগে। বোনের জুসি ঠোট স্টবেরির মতো চুল এবং সুন্দর মুখ সব মিলিয়ে সে দারুন সেক্সি।কিন্তু তার মা চেরি ঠিক অন্যরকমের। স্বামী তাকে ডিভোর্স দেবার পর বিজেন্স নিয়ে ডিগ্রী করে এখন সফল কর্পোরেট। মা সব সময় খুব স্মার্ট জামা কাপড় পড়েশরীরের প্রতি যত্ন নেয়। প্রতিদিন জীমে যায়।তার সুন্দরচুল গুলো সেক্সি লাল। তার আকর্ষনীয় ঠোট, সুন্দর উরো সব কিছু দেখে বোঝার উপায় নেই যে মা দুই সন্তানের জননী এবং তার বয়স ৪০।
তার চারপাশে কাজের সময় এটা ব্রেডকে পাগল করে তুলে। মাও চায় যেন তার ছেলে এই ব্যপারে আর উৎসাহিত হয়ে উঠুক।একটা সময় দুজনেরই দুজনকে বুঝতে পারে।কিছু দিন পরে ব্রেডের কল্পনা করেসে তার মায়ের তানপুরার মতো পাছাআপেলের মতো উরো এবং ব্লাউজ খুলে তার পারফেক্ট দুধ দেখতে পায়।ব্রেড নিজকে আবিস্কার করতে পারে মায়ের সাথে একই বাথ টবে গুসল করছে এবং তারা দুজনে চোখে চোখ রেখে কথা বলছে।
চেরি খুবই কামুক স্বভাবের, ব্রেড তার মায়ের এই স্বভাবটি একই ভাবে সব সময় দেখতে পায়। তবু এটা নতুন একটা সমস্যা তৈরি করে। ব্রেড তার মায়ের দিকে এখন কামুক দৃষ্টি দিতে শুরু করে।তার মায়ের কামুক চাহনি,তার মায়ের স্নেহের জড়িয়ে ধারা সব মিলিয়ে ব্রড এক মোহের মধ্যে আছে। মাঝে মাঝে যখন তার মা তাকে জড়িয়ে ধরে তখন তার বাড়াটা এমনিতেই জেগে উঠে এমন কি তার মায়ের চোখে চোখ পড়তেই তার শিহরন জাগে।ব্রড চায় সব কিছু যেন স্বাভাবিক থাকে কিন্তু তার মায়ের সামনে স্বাভাবিক থাকতে পারে না। তার মা ব্যবসার জন্য তিন দিনের জন্য বাইরে যাবে তাই ব্রেড চাচ্ছে তার মাকে একটু বেশি দেখে নিতে, একটু বেশি ছুয়ে দিতে,তার মাকে একটু বেশি জড়িয়ে ধরতে।
ব্রড সবার সাথেই মিশতে পারে কিন্তু তবু সে একা তার কোন মেয়েকেই তার মায়ের চেয়ে বেশি আকর্ষনীয় মনে হয় না। ব্রডের উচ্চতা ৫ফুট ৯ইঞ্চি কিন্তু তার তার পেশিবহুল দেহ। ইদানিং তার ওজনও অনেক হয়েছে।তার ছেটে রাখা বাদামী চুল, তার নীল চোখসুন্দর হাসি দিয়ে সে যে কোন মেয়েকে পাগল করে দিতে পারে কিন্তু ব্রড তার সব কিছু কেবল একজনের জন্য রেখেছেআর তিনি হচ্ছেন তার জন্মদাতা মা।ব্রেডের বোন এই সপ্তাহে বাড়ি আসে নাই। তার মা বিকালে ড্রাইভ করে মাত্র বাসায় ফিরল। ব্রড তাকে দেখার জন্য আবার উতলা হয়ে আছে। আজ চেরি একটু আগেই বাসায় ফিরবে বলে জানিয়ে রাখলো। ব্রড তাদের জন্য স্কট এবং আলু রান্না করে রেখেছে। রাতে এই দিয়েই তাদের খাওয়া হবে।ঠিক ছয়টায় চেরি বাসায় ফিরলো। চেরি আজ ছোট একটা ব্লাউজ সহ মিনি স্কার্ট পড়ে বেড়িয়ে ছিল, পায়ে ছিল হাই হিল এবং কাল রঙ্গের একটা জ্যাকেট। তার লাল লিভস্টিক দেয়া ঠোটে একটা হাসি লেগেই থাকে এই হাসির সৌন্দর্য হাজার শব্দ দিয়েও বুঝানো সম্ভব নয়।বাসায় ঢুকেই দুই হাত প্রসারিত করে দিল ব্রেডের দিকে।আজ সরাদিন তোমাকে দেখতে পাইনি, এসো তোমাকে একটু জড়িয়ে ধরি। ব্রেড তার পেশীবহুল হাত দিয়ে তার মাকে জড়িয়ে ধরে। মায়ের মুখটা তখন ছেলের বুকের সাথে মিশে আছে । মাও তার ছেলেকে দুই হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে আছে। মায়ের দেহ থেকে একটি নেশা ধরা গন্ধ আসছেমায়ের কয়েক গুছা চুল ব্রডের নাকে পড়ে আছে।
ব্রেড তার মাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে, মামনি আমিও সরাদিন তোমাকে খুব মিস করেছি। মা আদূরে গলায় বললআমিও তোমাকে খুব মিস করেছি সোনা। ব্রেড তার মাকে নিয়ে নানা রকম ভাবনা ভাবছিল, হঠাৎ তার খেয়াল হল ওহ মা আমাদের খাবার ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে, চেরি তার গ্লাসে কিছু ওয়াই ঢালতে ঢালতে বলল, কালকে ইউএন এর অফিসে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে, তার গ্লাসে ঢালার পর একটা গ্লাসে ছেলের জন্যও কিছু রেড ওয়াইন ঢেলে দিল। ওয়াইনে চুমুক দিয়ে আড় চোখে মা তার ছেলেকে একবার দেখে নিল। সে দিন দিন আরো সুদর্শন হচ্ছে। মা তাই ঠাট্টা করে জানতে চাইল, মমমমম বেবি তুমি তো দিন দিন আরো হেন্ডসাম হচ্ছে এই পর্য়ন্ত কয়টা মেয়ের সাথে প্রেম করেছ? ব্রেড তার কথায় হেসে দিল, চুপ কর মামনি তুমি না..। বলেই সে তার মায়ের পাশে গিয়ে বসলো। তখন তাদের রাতের খাবার খাওয়া শেষ। বাসন কোসন ধুয়ার সময় সে তার মায়ের দিকে কয়েক বার তাকাল। কিন্তু মামনি যেন বুঝতে না পারে তাই সরাসরি তাকাচ্ছে না।
এবার সোফায় বসে ব্রেড টিভি ছেড়ে দিল। একটা সিনেমা হচ্ছে তারা ভাবলো সিনেমাটা দেখা যায়। তাই চেরি পা দিয়ে তার জুতাটা দুরে ছুড়ে দিয়ে সোফায় বসলো। ব্রেড তার মায়ের আকর্ষনিয় পা এবং হাটুর দিকে একমনে তাকিয়ে থাকলো। মামনি যখন আরাম করে বসতে যাবে ব্রেড তার মাকে বলল। মামনি তোমার পাটা একটু বাড়িয়ে দাও আমি ম্যাসেজ করে দিচ্ছি।মামনি সাথে সাথে তার পাটা ছেলে কুলে তুলে দিল। তারও ইচ্ছা করছিল তার সুদর্শন ছেলের হাতে একটু আদর খেতে।সে সোফায় হেলান দিয়ে তার জ্যাকেটটা খুলে দিল। জ্যাকেট খুলে তার বড় মাই দুটু যখন ছেলের সামনে দুলছে, সে তার ছেলের দিকে তাকিয়ে একটু হাসলো। ব্রেড তার মায়ের সুন্দর দুধ দুটো এত কাছ থেকে দেখে যেন নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারেনি।জ্যাকেট ছাড়া মায়ের আটসাট টপসের ভেতরে মাই দুটো দেখে তার বাড়া দাড়িয়ে গেল এত সুন্দর মাই দেখে তো আর তার বাড়া না দাড়িয়ে কোন উপায় নাই।সোফায় হেলান দিয়ে মা তার ছেলের কাণ্ড কারখানা দেখছে সিনেমার দিকে তার নজর নাই। আহ দারুন লাগছে সোনা,একটু পরে তার চোখ বন্ধ করে দিল।ছেলের হাত পায়ের গোড়ালিতে খেলা করছে তার পায়ের মসৃন স্কিনমায়ের সুন্দর ঠোট চুল এসব দেখতে থাকে।মা যখন একটু নিচু হয়ে হেলান দিল তখন তার স্কার্টটা একটু উপরে উঠে গেল।মায়ের উড়ু দুটি এখন সে ভাল করেই দেখতে পাচ্ছে।এমনকি স্কার্টের উপরের ফিতা পর্যন্ত দেখতে পাচ্ছে।এসব দেখে সে আর ঠিক থাকতে পারছে না। তার বাড়া লাফালাফি শুরু করেছে এখন তার মায়ের পায়ের নিচে তার বাড়া গুতা দিচ্ছে। ব্রেড ভাবছে তার মামনি কি এই ব্যপারটা ধরতে পারবে? ছেলে আরো গরম হয়ে যাচ্ছে আর মামনি এটা ধরতে পেরে পা দিয়ে ছেলের বাড়াটা আর একটু চাপ দিয়ে চলেছে। এই অনভুতিটা ব্রডের ভাল লাগছে কিন্তু সে নিশ্চিন্ত হতে পারছে না যে মায়ের সাথে এসব করা ভাল হবে নাকি খারাপ।তার মামনি খুবই সেক্সি কিন্তু এটা যদি সে পছন্দ না করে তবে হয়তো আর কখনই তার সাথে কথা বলবে না। ব্রেড তার মায়ের মসৃন পায়ে ম্যাসেজ করে চলেছে গোড়ালি থেকে হাটু পর্যন্ত এবং তার মা অস্ফুট স্বরে বলল, মমমমম ব্রেড খুবই ভাল করছখুবই আরাম পাচ্ছি। মামনি তুমার কি ভাল লাগছে? মামনি তার চোখ না খুলেইমুখে মিষ্টি হাসি নিয়ে বলল, মমমম বেবি আহআমার মনে হয় তোমার সব কিছুই আমার ভাল লাগছে। ছেলে মায়ের জুসি ঠোটের দিকে তাকিয়ে ভাবছে এই ঠোট দুটিতে চুমি দিলে কেমন মজা লাগতো, আর এই সুন্দর ঠোটের ভেতরে আমার বাড়াটা যদি দিতে পারতাম!!!।
ছেলের হাত ধীরে ধীরে মায়ের হাটুতে চলে গেছে।আর একটু উপরে যেতে সাহস হচ্ছে না। সে তার মায়ের সমর্থনের অপেক্ষায় আছে। এবার আবার যখন একই জায়গায় বার বার ম্যাসেজ করছে মামনি তখন অস্ফুট স্বরে বলে, আহআহআতুমি তো হাটুতে ম্যাসেজ করেছ সোনা এবার একটু উপরে যাও। মামনির এই কথা শুনে তার বাড়াটা আরো শক্ত হতে থাকে। মামনি দিকে তাকিয়ে সে মুদ্ধ হয়, ব্রেড তার হাত আরো উপরে নিয়ে যায়।
তার মামনির উরুতে এখন ম্যাসেজ করতে করতে ভাবছে মামনি মনে হয় তাকে আমন্ত্রন জানাতে শুরু করেছে।আবার এও ভাবে তার মামনি কি বিষয় গুলো সহজ ভাবে নিচ্ছে নাকি মামনিও ছেলের অবস্থা বুঝতে পারছে। আজ যে করেই হোক এই সুযোগ ছাড়া ঠিক হবে না।তার হাত এখন আরো উপরে উঠে গেছে মায়ের দুটি উরুতে এখন হাত দিয়ে ম্যাসেজ করে চলেছে। হঠাৎ তার হাত একটু পেছনে নিয়ে যায় মায়ের পাছার কাছে। সরি মামনিসরি, মামনি আরামে আহআআআওহএমন শব্দ করছে কিন্তু ব্রেড বুঝতে পারছে না এটা কি সেক্সুয়াল নাকি অন্য কিছু।
ব্রেড সব কিছুই উপভোগ করছে এখন আর তার ভয়টা নাই। সে এখন আর কিছু ভাবছে না । ব্রেড এবার একটু সোজা হয়ে বসে মায়ের পাছাটা তার কোলে টেনে নিল।এখন দুজনের কেউ ই টিভির দিকে মনযোগ নাই, সিনেমাটা এখন ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক হিসেবে আছে….
tagged bangla choti, ma chele, ma zokhon ghumay, mayer bhoda,
No comments:
Post a Comment